টিডিএন বাংলা ডেস্ক : দেশের পাশাপাশি ওমিক্রন চোখ রাঙাচ্ছে রাজ্যেও। কনটেনমেন্ট জোন করে সংক্রমণ রোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। কোন কোন দিক লক্ষ্য রেখে কনটেনমেন্ট জোন তৈরি হবে?
মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ সহ মেয়র পারিষদদের উপস্থিতে শুক্রবার বৈঠক হয় কলকাতা পুরসভার দফতরে। ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, যদি কোনও এলাকায় পাঁচ জন করোনা আক্রান্ত হন, সেই এলাকাকে কনটেনমেন্ট জোন করা হবে। ইতিমধ্যে ১৭টি পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। পুরসভার বিষয়টি নবান্নকে জানিয়েছে। কনটেনমেন্ট জোনগুলিতে বন্ধ থাকবে ক্লাব, সুইমিং পুল ও জিম।
তবে ফিরহাদের দাবি, ‘জ্বর, সর্দি, কাশি হলেও কলকাতার ৮০ শতাংশের মধ্যে কোনও উপসর্গ নেই। মাত্র ২০ শতাংশের উপসর্গ রয়েছে। এর মধ্যে মাত্রা তিন শতাংশ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’ করোনার প্রকোপ বাড়ছে। তাই পুরনিগম সেফ হোম চালু হবে বলেও মেয়র জানিয়েছেন।